১. ঘর থেকে বেরোলেই ডবল মাস্ক পরা।
২. হাত নিয়মিত ভাবে ও বাইরে থেকে আনা জিনিসপত্র সঙ্গে সঙ্গে স্যানিটাইস করা।
৩. হাঁচি ও কাশির সময়ে নাক মুখ কনুই দিয়ে ঢেকে রাখা, যাতে ড্রপলেট ছড়িয়ে পড়া আটকানো যায়।
৪. খোলা রাস্তায় থুতু ফেলা, মাস্ক খুলে হাঁচি ও কাশি ইত্যাদি করা চলবে না।
৫. নিজে ডাক্তারি না করে সঠিক সময়ে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া।
৬. যে কোনো রকমের জমায়েতে নিজে না যাওয়া এবং অপ্রয়োজনে অন্যকে না যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া।
৭. বাইরের জামাকাপড় বাড়ি ফিরে এসে সঙ্গে সঙ্গে ধুয়ে ফেলা।
৮. ভুয়ো খবর ছড়িয়ে অন্যকে বিভ্রান্ত না করা। যাচাই করেই অন্যকে সতর্কতামূলক বার্তা পৌঁছে দেওয়া।
৯. কোন রকম উপসর্গ দেখা দিলেই তৎক্ষণাৎ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া।
১০. শিশুদের অপ্রয়োজনে বাইরে বেরোতে না দেওয়া। মনে রাখবেন এই স্ট্রেন আঠের অনুর্ধদেরও আক্রান্ত করছে।
১১. অবসাদগ্রস্ত হয়ে না পড়া। কথা বলুন। মানুষের পাশে থাকুন। মনোবিদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
১২. ইমিউনিটি বাড়াতে নিয়মিত ফল ও প্রোটিন, ভিটামিনযুক্ত পুষ্টিকর খাওয়াদাওয়া করুন।
১৩. বাইরে বেরোলেই শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখুন। ভিড় জায়গা এড়িয়ে চলুন।
১৪. এইসময়ে মানুষই মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে। কাউকে একঘরে না করে সাধ্যমত অন্যের পাশে দাঁড়ানো।