২০২১ সালেও এপ্রিল মাস থেকে যেভাবে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ লাগামছাড়াভাবে মানুষকে আক্রান্ত করেছে, তার ভয়ে তটস্থ মানুষ। বিভিন্ন রাজ্যে লকডাউন ও নানা বিধিনিষেধ ঘোষিত হয়। দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা চার লাখ অতিক্রম করে। সেখানেই গত শুক্রবার ৪ জুন সর্বনিম্ন হয় আক্রান্তের সংখ্যা। এর দ্বারা বোঝা যাচ্ছে যে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের দাপট এবার ক্রমশ কমছে। তবে দেশে মৃতের সংখ্যা বেড়েছে বলে জানা গেছে।
আগামীকাল থেকে দেশের সবথেকে করোনা আক্রান্ত রাজ্য মহারাষ্ট্রে লকডাউন শিথিল করতে চলেছে সরকার। দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা কমতে শুরু করেছে সেখানে। কর্ণাটক সরকার লকডাউনের সিদ্ধান্তে এখনও অটল কারণ সেখানে সংক্রমণের সংখ্যা কমেনি। ১৪ জুন পর্যন্ত লকডাউন ঘোষণা করেছে কর্ণাটক সরকার। গত সপ্তাহ থেকে দৈনিক সংক্রমণে সবথেকে এগিয়ে তামিলনাড়ু। দফায় দফায় লকডাউন বাড়াচ্ছেন বা শিথিল করছে বিভিন্ন রাজ্য। পাশাপাশি দেশ জুড়ে করোনা আক্রমণের ভয়ের থেকেও দুশ্চিন্তার বিষয় এখন টিকার ঘাটতি।